আপডেট:
16 November 2024

বিসিএস (BCS) পরীক্ষা দিতে কি যোগ্যতা লাগে? (খুঁটিনাটিসহ বিস্তারিতভাবে জানুন)

বিসিএস (BCS) বাংলাদেশের সব থেকে কঠিন পরীক্ষা আর নিশ্চয়ই এই কঠিন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হলে কিছু যোগ্যতা আপনার মধ্যে থাকা আবশ্যক।

বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদনের যোগ্যতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকায় অনেকেই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে না। তাই আমাদের আগে জানতে হবে যে, বিসিএস পরীক্ষা দিতে কি যোগ্যতা লাগে?

হতে পারে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি আপনার অনেক ভালো কিন্তু কিছু যোগ্যতার শর্তে আপনি পরিপূর্ণভাবে ফিট না। এক্ষেত্রে আপনি বিসিএস পরীক্ষা দিতে পারবেন না।

অতএব, আপনার স্বপ্নে এ সকল জিনিস যেন বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায় সেজন্যই বিসিএস এর যোগ্যতার খুঁটিনাটি সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।

আমরা জানবো, বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বয়সসীমা কত? শিক্ষাগত যোগ্যতা কি? কত পয়েন্ট লাগবে? শারীরিক যোগ্যতা কি? ইত্যাদি।

 

বিসিএস (BCS) পরীক্ষার যোগ্যতা কি কি?

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পর বাংলাদেশ যেই রূপ নিয়েছে তাতে সকল পরীক্ষা এবং সকল সরকারি পদে লোক নির্বাচিত হবে সততা এবং মেধার ভিত্তিতে।

অনেকেরই হয়তো সঠিক ধারণা নেই বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতা কি?

এটা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব আমরা। বিসিএস পরীক্ষায় আবেদনের জন্য যোগ্যতা হিসেবে নিচের গুণাবলী গুলো আপনার মধ্যে থাকা আবশ্যক -

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা;
  • শারীরিক যোগ্যতা;
  • বয়সসীমা;
  • স্বাস্থ্যগত যোগ্যতা;
  • এবং নাগরিকত্ব।

 

বিসিএস পরীক্ষার জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা

বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য একজন প্রার্থীর ন্যূনতম যে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন তা আমরা এই সেকশন হতে জানবো-

  • বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে হলে একজন প্রার্থীকে ন্যূনতম ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। তবে যদি কোন প্রার্থী এইচএসসি পাশ করার পর ৩ বছর মেয়াদী ডিগ্রী বা সমমানের কোর্স করে থাকেন, তবে তাকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (মাস্টার্স) পাস করতে হবে। এরপরেই তিনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য হবেন।
  • বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হলে, এসএসসি, এইচএসসি এবং অনার্স/সমমান পরীক্ষায় ১টির বেশি তৃতীয় শ্রেণি থাকা যাবে না। অর্থাৎ, এই তিনটি পরীক্ষার মধ্যে যদি একজন প্রার্থী একাধিকবার তৃতীয় শ্রেণি/ডিভিশন পেয়ে থাকেন, তবে তিনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

বর্তমানে আর শ্রেণি/ডিভিশন (Division) সিস্টেম নাই। জিপিএ (GPA) সিস্টেম চালু থাকায়, অনেক প্রার্থী শ্রেণি (প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণি) নির্ধারণে বিভ্রান্ত হন।

নিচের টেবিলগুলো দেখলে আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন, জিপিএ অনুযায়ী আপনি কোন শ্রেণিতে আছেন, বিসিএস পরীক্ষা দিতে প্রয়োজনীয় যে পয়েন্ট লাগে তা আপনার আছে কিনা, এবং এর ভিত্তিতে যাচাই করে নিন বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা রয়েছে কিনা।

 

এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার ক্ষেত্রে-

শ্রেণি

জিপিএ

১ম শ্রেণি

জিপিএ ৩.০০ বা তদূর্ধ

২য় শ্রেণি

জিপিএ ২.০০ - ২.৯৯ পর্যন্ত

৩য় শ্রেণি

জিপিএ ১.০০ - ১.৯৯ পর্যন্ত

 

অনার্স বা সমমানের পরীক্ষার ক্ষেত্রে-

শ্রেণি

জিপিএ

১ম শ্রেণি

জিপিএ ৩.০০ বা তদূর্ধ

২য় শ্রেণি

জিপিএ ২.২৫ - ২.৯৯ পর্যন্ত

২য় শ্রেণি

জিপিএ ১.৬৫ - ২.২৫ পর্যন্ত

 

বিসিএস পরীক্ষার জন্য শারীরিক যোগ্যতা

নতুন বাংলাদেশের বিসিএস পরীক্ষায় শুধু মেধা নয়, শারীরিকভাবে ফিট থাকাও জরুরি।

আপনি যখন প্রিলি ও রিটেন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন, তখন আপনাকে মেডিকেল বোর্ডের সামনে উপস্থিত হতে হবে।

সেখানে বিসিএস পরীক্ষার জন্য আপনার শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষা করা হবে। আপনার উচ্চতা, ওজন, বক্ষের মাপ, দৃষ্টিশক্তি সবকিছু চেক করা হবে।

পুরুষ ও মহিলাদের জন্য শারীরিক যোগ্যতার মানদণ্ড ভিন্ন হতে পারে, বিশেষ করে পুলিশ বা আনসার ক্যাডারের ক্ষেত্রে।

আপনি যদি শারীরিক পরীক্ষায় সফল না হন, তবে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন থেমে যাবে।

তাই, আপনি যদি নতুন বাংলাদেশের বিসিএস ক্যাডার হতে চান, এখনই আপনার শারীরিক ফিটনেসের দিকে নজর দিন।

 

পুরুষ ও নারী প্রার্থীদের ওজন, উচ্চতা ও বুকের মাপ

BCS এর বিভিন্ন ক্যাডার পদে পুরুষ ও নারী প্রার্থীদের ওজন, উচ্চতা ও বক্ষের পরিমাপের যোগ্যতার তালিকা গুলো নিচে বিস্তারিতভাবে প্রদান করা হলো-

 

পুরুষ পরীক্ষার্থীদের ওজন ও উচ্চতার তালিকা

ক্যাডার

সর্বনিম্ন উচ্চতা

সর্বনিম্ন ওজন

পুলিশ বা আনসার ক্যাডার

১৬২.৫৬ সে.মি.

৫৪.৫৪ কে.জি.

অন্যান্য ক্যাডার

১৫২.৪০ সে.মি.

৪৫ কে.জি.

 

মহিলা পরীক্ষার্থীদের ওজন ও উচ্চতার তালিকা

ক্যাডার

সর্বনিম্ন উচ্চতা

সর্বনিম্ন ওজন

পুলিশ বা আনসার ক্যাডার

১৫২.৪০ সে.মি.

৪৫.৪৫ কে.জি.

বাকি অন্যান্য ক্যাডার

১৪৭.৩২ সে.মি.

৪০.৪০ কে.জি.

 

পরীক্ষার্থীর বুক পরিমাপ যোগ্যতার তালিকা

উচ্চতা (জুতা সহ)

পূর্ণ প্রসারণ

সর্বোচ্চ প্রসারণ মাত্রা

১৫২.৪০ - ১৬৫.১০ সে.মি.

৭৬.২০ সে.মি.  

৫.০৮ সে.মি.

১৬৫.১০ - ১৭২.৭২ সে.মি.

৭৮.৭৪ সে.মি.

৫.০৮ সে.মি.

১৭২.৭২ - ১৭৭.৮০ সে.মি.

৮১.২৮ সে.মি.

৫.০৮ সে.মি.

১৭৭.৮০ - ১৮২.৮৮ সে.মি.

৮৩.৮২ সে.মি.

৫.০৮ সে.মি.

১৮২.৮৮ সে.মি.

৮৬.৩৬ সে.মি.

৫.০৮ সে.মি.

 

বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বয়সসীমা

বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার বয়সসীমা নিয়ে অনেকেই অনেক চিন্তিত থাকে। বিসিএস পরীক্ষার যোগ্যতা ঠিক রাখতে বয়স কত হওয়া দরকার এই বিষয়ে সঠিক ধারণা অনেকেরই নেই।

আর এই জন্যই অনেকে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো মত নিলেও বয়সের জন্য হয়তো বিসিএস (BCS) পরীক্ষা দিতে পারেনা। আসুন এই বিসিএস পরীক্ষার বয়স সীমা নিয়ে কিছু আলোচনা করা যায়

  • সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সাধারণ প্রার্থীদের জন্য বয়স ২১-৩২ বছর।
  • মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের জন্য বয়সসীমা এখনও ৩২ বছর পর্যন্ত রাখা হয়েছে।
  • বিজ্ঞাপন প্রকাশের মাসের প্রথম দিন থেকে। ধরুন, এপ্রিল মাসে বিজ্ঞাপন হলো, তাহলে ১ এপ্রিল আপনার বয়স ২১-৩২ বছরের মধ্যে থাকতে হবে।
  • কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে মহিলা এবং উপজাতীয় প্রার্থীদের জন্য বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য ছিলো; এখনও তাই রাখা হয়েছে।
  • স্বাস্থ্য বা কারিগরি শিক্ষা ক্যাডারের জন্য উপজাতীয় প্রার্থীদের বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত ছিলো; এখনও তাই রাখা হয়েছে।
  • এসএসসি বা সমমানের সনদে থাকা জন্মতারিখই আপনার বয়সের প্রমাণ, হলফনামার মাধ্যমে বয়স প্রমাণের সুযোগ আর নেই।
  • নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ৪ বার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন।

 

বিসিএস পরীক্ষার জন্য নাগরিকত্বের যোগ্যতা

বিসিএস পরীক্ষার অন্যতম একটি যোগ্যতা হলো নাগরিকত্বের যোগ্যতা। এই যোগ্যতার শর্তগুলো আপনার সাথে মিল থাকতে হবে, তা না হলে আপনিও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

নিচে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো যা দ্বারা আপনার মনের সকল প্রশ্নের উত্তর আপনি পেয়ে যাবেন

  1. বিসিএস পরীক্ষা দিতে হলে অবশ্যই সর্বপ্রথম আপনাকে স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  2. নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে হিসেবে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের ভোটার আইডি কার্ড এর ধারক হতে হবে।
  3. কোন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে বিশেষ পরীক্ষা দিতে পারবে না।
  4. অবশ্যই আপনি বাহিরের দেশের হলে আপনাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অর্জন করার পর আপনি বিসিএস বিসিএস পারবেন।
  5. বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও যদি আপনি বাহিরে বসবাস করেন তবুও আপনি বাংলাদেশের বিসিএস (BCS) পরীক্ষা দিতে পারবেন।
  6. আপনি বিসিএস পরীক্ষা দিতে চাইলে এবং বাহিরে নাগরিকত্বের কাউকে বিয়ে করতে চাইলে সরকারের অনুমতি এক্ষেত্রে প্রয়োজন।

 

মেডিকেল টেস্টে

মেডিকেল টেস্টে সাধারণত কী কী দেখা হয় বিসিএস (BCS) পরীক্ষায়?

আপনি যখন নতুন বাংলাদেশের বিসিএস (BCS) পরীক্ষার মেডিকেল টেস্ট দিতে যাবেন, তখন কিছু গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক পরীক্ষার সম্মুখীন হবেন।

প্রথমেই আপনার উচ্চতা, ওজন, এবং বুক পরিমাপ করা হবে। আপনার শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য দেখার জন্য এইগুলো প্রাথমিকভাবে চেক করা হয়।

তবে শুধু এই কয়েকটি পরীক্ষা করেই থামবে না, আরও বিস্তারিত পরীক্ষা হবে।

চোখের পরীক্ষা: বিসিএস-এর মেডিকেল টেস্টে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করাটা খুবই সাধারণ। কারণ, আপনার চাক্ষুষ ক্ষমতা অনেক দায়িত্বপালনে প্রয়োজন হতে পারে।

যদি দৃষ্টিতে সমস্যা থাকে, তবে আপনাকে চশমা ব্যবহার করে আসতে হবে। চক্ষু বিশেষজ্ঞের সনদপত্রও জমা দিতে হবে, যাতে আপনার দৃষ্টি সম্পর্কে মেডিকেল বোর্ড নিশ্চিত হতে পারে।

এক্স-রে এবং মূত্র পরীক্ষা: আপনার ফুসফুসের স্বাস্থ্যও দেখা হবে। পিছন ও সামনে থেকে বুকের এক্স-রে করা হয়, যাতে ফুসফুস এবং হার্টের কোন সমস্যা আছে কিনা বোঝা যায়।

পাশাপাশি, মূত্র পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার শরীরের বিভিন্ন শারীরিক অবস্থা যাচাই করা হয়। এটি আপনার শরীরে কোনো ধরণের সংক্রমণ আছে কিনা তা শনাক্ত করতে সাহায্য করে।

ডোপ টেস্ট: নতুন বাংলাদেশে মাদকমুক্ত কর্মসংস্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিসিএস পরীক্ষার মেডিকেল টেস্টে, ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক। ডোপ টেস্টের মাধ্যমে বোঝা যায়, আপনি কোনো ধরণের নেশাজাতীয় পদার্থ গ্রহণ করেছেন কিনা।

যদি এই পরীক্ষায় আপনি ব্যর্থ হন, তাহলে বিসিএস-এর মতো চাকরি আপনার হাতছাড়া হতে পারে। তাই নিজেকে ফিট রাখতে মাদক থেকে দূরে থাকাই ভালো।

রক্ত পরীক্ষা: বিসিএস পরীক্ষার মেডিকেল টেস্টে আপনার রক্ত পরীক্ষা করা হয়, যা থেকে হেপাটাইটিস বি ও সি, এবং এইচআইভির মতো সংক্রমণ ধরা পড়ে।

আপনি যদি স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে চান, তবে রক্তের সংক্রমণমুক্ত হওয়া আবশ্যক। এটি শুধু আপনার চাকরি পাওয়ার জন্য নয়, আপনার নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্যও অপরিহার্য।

প্রেসার মাপা: বিসিএস পরীক্ষার মেডিকেল টেস্টে আপনার রক্তচাপও পরীক্ষা করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা থাকলে তা প্রভাব ফেলতে পারে আপনার চাকরি প্রাপ্তির উপর। তাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

আরও পড়ুন: বিসিএস পরীক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর

 

শেষকথা

বিসিএস পরীক্ষা হয়তো তখনই আপনার জন্য সেরা প্রস্তুতি বলে বিবেচিত হবে যখন আপনি বিসিএস পরীক্ষার সকল যোগ্যতায় নিজেকে ফিট রাখতে পারবেন।

আর উপরোক্ত আলোচনা আপনাকে অবশ্যই সাহায্য করবে বিসিএস এর সকল যোগ্যতায় নিজেকে ফিট রাখার জন্য কি পদক্ষেপ নিতে হবে।

সুতরাং নিজের স্বপ্নকে পূরণ করার জন্য এগিয়ে পড়ুন এবং নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখুন। মনে রাখবেন পরীক্ষা যতই কঠিন হোক না কেন আত্মবিশ্বাসই সব।

আশা করি, আপনি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার যে প্রশ্ন ছিলো, বিসিএস পরীক্ষা দিতে কি যোগ্যতা লাগে তার উত্তর পেয়ে গেছেন। বিদ্যাবাড়ির সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

Leave A Reply

Allready have an account ? Sign in to leave a reply

Comments

Top Categories

BCS

5

Primary

0

Digital Marketing

4

Search With Tags

Latest Blogs

BCS

বিসিএস সম্পর্কে প্রচলিত ১০টি ভুল ধারণা ও বিস্তারিত বিশ্লেষণ

Shaon |

18 November 2024

BCS

বিসিএস (BCS) পরীক্ষা পদ্ধতি: গুরুত্বপূর্ণ ধাপগুলো বিস্তারিতভাবে জানুন

Shaon |

17 November 2024

ডাউনলোড করুন

বিদ্যাবাড়ি App

180K+

Learners

4.7

Positive
Reviews

180+

Skill based Courses

ডাউনলোড করুন বিদ্যাবাড়ি অ্যাপ,
শুরু করুন এখান থেকেই