বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫ | bjs circular 2025 | Biddabari

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫

এই চাকরি সম্পর্কে

সুপ্রিয় চাকরি প্রত্যাশী, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫ | bjs circular 2025  প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫ | bjs circular 2025 বিজ্ঞপ্তিতে সর্বমোট ১০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সকল প্রার্থীর বয়সসীমা অনধিক ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদপত্র অনুযায়ী বয়স নির্ধারিত হবে।

 

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫ | bjs circular 2025 এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

পদসংখ্যা: ১০০টি।

আবেদনের সময়সীমা: ০১ সেপ্টেম্বর  ২০২৫ ইং রাত ১২:০০ ঘটিকা থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং রাত ১১:৫৯ ঘটিকা।

আবেদনের বয়সসীমা: ০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সকল প্রার্থীর বয়সসীমা অনধিক ৩২।

আবেদন ফি:  ১২০০ টাকা।

আবেদন ফি জমা দেওয়া পদ্ধতি: টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর থেকে SMS এর মাধ্যমে টাকা জমা দিতে পারবেন।

আবেদনের প্রক্রিয়া:  অনলাইনে এই লিঙ্কে  https://bjsc.gov.bd/ প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে।

এই চাকরির বিবরণ

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস নিয়োগ ২০২৫ | bjs circular 2025 এর বিস্তারিত:

১। পদ সংখ্যাঃ

১০০ (একশত) টি।

(বিধি অনুযায়ী পদ সংখ্যা হ্রাস বা বৃদ্ধি হতে পারে)

২। বেতন স্কেল:

টাকা ৩০৯৩৫-৩২৪৯০-৩৪১২০-৩৫৮৩০-৩৭৬৩০-৩৯৫২০-৪১৫০০-৪৩৫৮০-৪৫৭৬০-৪৮০৫০-৫০৪৬০-৫২৯৯০-৫৫৬৪০-৫৮৪৩০-৬১৩৬০-৬৪৪৩০ তৎসহ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেল, ২০১৬-এ বর্ণিত ও সরকারি সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রদত্ত অন্যান্য সুবিধাদি।

৩। অনলাইনে আবেদনপত্র (BJSC Form I) পূরণ ও জমাদান শুরু ও শেষ হওয়ার তারিখ ও সময়ঃ

ক. আবেদনপত্র পূরণ ও জমাদান শুরুর তারিখ ও সময়: ০১/০৯/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ মধ্যাহ্ন-১২.০০ ঘটিকা।

খ. আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময়: ৩০/০৯/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ রাত-১১.৫৯ ঘটিকা। নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের পর কোনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না।

বি. দ্র.: শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে যথেষ্ট সময় নিয়ে আবেদনপত্র জমাদান চূড়ান্ত করতে পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে।

৪। প্রার্থীর বয়সঃ

০১/০১/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে অনধিক ৩২ (বত্রিশ) বছর।

(মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদপত্র অনুযায়ী বয়স নির্ধারিত হবে।) প্রার্থীর বয়স বেশি হলে আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না। বয়স নির্ধারণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।

৫। প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা:

(ক) ন্যূনতম যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে আইন বিষয়ে ৪ (চার) বৎসর মেয়াদি স্নাতক (সম্মান) অথবা আইন বিষয়ে স্নাতক অথবা কোনো স্বীকৃত বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় হতে আইন বিষয়ে ৩ (তিন) বৎসর মেয়াদি স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী হন:

তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত ব্যক্তিকে আইন বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা, ক্ষেত্রমত, আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ প্রাপ্ত হতে হবে।

উক্ত পরীক্ষায় অবতীর্ণ প্রার্থীও উপ-অনুচ্ছেদ (গ) তে উল্লিখিত শর্তে আবেদন করতে পারবেন।

(৯) সিজিপিএ মূল্যায়ন পদ্ধতি: কোনো প্রার্থীর ফলাফল উক্তরূপ শ্রেণির পরিবর্তে সিজিপিএ আকারে প্রকাশিত থাকলে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত সনদে উল্লিখিত স্কেল (যেমন-৪ বা ৫) কে প্রচলিত নম্বর পদ্ধতিতে ৮০% এর সমান ধরা হবে। তদানুসারে প্রার্থীর ফলাফলকে প্রথম শ্রেণি (৬০% বা তদূর্ধ্ব), দ্বিতীয় শ্রেণি (৪৫% বা তদূর্ধ্ব কিন্তু ৬০% এর কম), তৃতীয় শ্রেণি (৩৩% বা তদূর্ধ্ব কিন্তু ৪৫% এর কম) হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। এতউদ্দেশ্যে নিম্নবর্ণিত সূত্র অনুসরণ করা হবেঃ

এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ কমিশনের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত "তথ্য, নির্দেশনা ও বিস্তারিত সিলেবাস" নামীয় পুস্তিকার প্রথম অধ্যায়ের ২ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।

* কোনো ক্ষেত্রে উক্ত পুস্তিকার নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ সম্ভব না হলে কমিশন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

(গ) পরীক্ষায় অবতীর্ণ প্রার্থী: আইন বিষয়ে স্নাতক অথবা স্নাতক (সম্মান) অথবা ক্ষেত্রমতে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় অবতীর্ণ কোনো প্রার্থী আবেদনপত্র দাখিল করতে পারবেন। তবে উক্ত পরীক্ষা আবেদনপত্র দাখিলের শেষ তারিখে বা তৎপূর্বে শেষ হতে হবে।

৬। প্রার্থীর শারীরিক যোগ্যতা:

সহকারী জজ পদের দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য প্রার্থীকে শারীরিকভাবে সক্ষম হতে হবে। উক্ত দায়িত্ব পালনে বাধা হয় এরূপ দৈহিক বৈকল্য আছে কি-না তা যাচাই এবং প্রত্যয়নের নিমিত্ত প্রার্থীকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক গঠিত মেডিকেল বোর্ড অথবা মনোনীত মেডিকেল অফিসারের সম্মুখে উপস্থিত হতে হবে। শারীরিক যোগ্যতাসমূহের বিস্তারিত বিবরণ কমিশনের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত "তথ্য, নির্দেশনা ও বিস্তারিত সিলেবাস" নামীয় পুস্তিকার প্রথম অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।

৭। প্রার্থীর জাতীয়তা:

প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক অথবা বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা অথবা বাংলাদেশে ডমিসাইল হতে হবে। কিন্তু প্রার্থী যদি এমন কোনো ব্যক্তিকে বিবাহ করেন অথবা বিবাহ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন, যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন, তাহলে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

৮। অপসারণ আদেশ/ইস্তফাপত্র/অনাপত্তিপত্র/ছাড়পত্রঃ

চাকুরিরত প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সরকারি অফিস বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-সরকারি সংস্থায় চাকুরিরত প্রার্থীদের নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের/যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষরযুক্তে অনাপত্তিপত্র ও চাকুরি হতে অপসারিত (Removed) হয়েছেন অথবা চাকুরি হতে ইস্তফা দিয়েছেন এমন প্রার্থীদের চাকুরি হতে অপসারণের আদেশ বা ইস্তফাপত্র নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত হওয়ার আদেশ সংগ্রহ করতে হবে।

৯। কোটা সংরক্ষণ:

সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে, নির্ধারিত কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট কোটার শূন্য পদসমূহ সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।

১০। পরীক্ষার ধরন ও পাস নম্বর:

(ক) প্রাথমিক পরীক্ষা-

সকল প্রার্থীকে ১০০ নম্বরের MCQ (Multiple Choice Question) পদ্ধতিতে প্রাথমিক পরীক্ষায় (Preliminary Examination) অবতীর্ণ হতে হবে। উক্ত পরীক্ষায় মোট ১০০ টি MCQ থাকবে। প্রতিটি MCQ এর মান হবে ১ (এক) নম্বর। তবে প্রতিটি MCQ এর ভুল উত্তরের জন্যে ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে। সকল প্রার্থীকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রাক যোগ্যতা হিসাবে প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। প্রাথমিক পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৫০। প্রাথমিক পরীক্ষায় সাধারণ বাংলা, সাধারণ ইংরেজি, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়সমূহ, সাধারণ গণিত, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা এবং আইন বিষয়সমূহের উপর প্রশ্ন করা হবে। প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর কোনো প্রার্থীর লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সাথে যোগ করা হবে না। এ পরীক্ষা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য কমিশনের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত "তথ্য, নির্দেশনা ও বিস্তারিত সিলেবাস" নামীয় পুস্তিকার প্রথম অধ্যায়ের ১৩ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।

(খ) লিখিত পরীক্ষা-

১৮শ বিজেএস পরীক্ষা, ২০২৫ এ ১০০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। যে সকল পরীক্ষার্থী প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন শুধু তারাই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহে গড়ে ৫০% নম্বর পেলে একজন পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে গণ্য হবেন। কোনো পরীক্ষার্থী কোনো বিষয়ে ৩০% এর কম নম্বর পেলে তিনি লিখিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য বলে গণ্য হবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য কমিশনের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত "তথ্য, নির্দেশনা ও বিস্তারিত সিলেবাস" নামীয় পুস্তিকার প্রথম অধ্যায়ের ১৪-১৭ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।

(গ) মৌখিক পরীক্ষা-

লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদেরকে ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার পাস নম্বর ৫০। এ সংক্রান্ত বিস্তারিত নির্দেশনা কমিশনের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত "তথ্য, নির্দেশনা ও বিস্তারিত সিলেবাস" নামীয় পুস্তিকার ১৯ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।

বি. দ্র.: বিজেএস পরীক্ষা একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা বিধায় ন্যূনতম পাস নম্বর প্রাপ্তি কমিশন কর্তৃক সুপারিশের নিশ্চয়তা প্রদান করে না।

১১। পরীক্ষার সময়সূচি:

প্রাথমিক পরীক্ষা আগামী অক্টোবর, ২০২৫ মাসের শেষভাগে অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাথমিক, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা ঢাকা মহানগরে অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্র এবং বিস্তারিত সময়সূচি কমিশনের ওয়েবসাইটসহ বহুল প্রচারিত দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি মারফত জানানো হবে।

১২। ১৮শ বিজেএস পরীক্ষা, ২০২৫ এর আবেদনপত্রঃ

প্রার্থীকে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইট www.bjsc.gov.bd এর মাধ্যমে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত BJSC Form I পূরণ করে Online Registration কার্যক্রম এবং ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে।

১৩। পরীক্ষার ফি প্রদান:

ক. পরীক্ষার ফি প্রদানের শুরুর তারিখ ও সময়: ০১/০৯/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ মধ্যাহ্ন-১২.০০ ঘটিকা।

খ. পরীক্ষার ফি প্রদানের শেষ তারিখ ও সময়: ০১/১০/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ রাত-১১.৫৯ ঘটিকা।

নির্ধারিত সময়ের পর পরীক্ষার ফি জমা দেওয়া যাবে না।

সফলভাবে আবেদনটি জমা হওয়ার পর টেলিটক ফোন নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন ফি ১২০০/- টাকা জমা দিতে পারবেন। পেমেন্ট করার জন্য নিচের পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুনঃ

প্রথম মেসেজ

আবেদনকারী: আপনার মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BJSC স্পেস User ID (Example: BJSC 220293) পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে

টেলিটক:

টেলিটক মেসেজের মাধ্যমে আপনাকে নাম, পদবী ও পিন জানাবে।

দ্বিতীয় মেসেজ

আবেদনকারী: আপনার মোবাইল ফোন মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BJSC স্পেস YES স্পেস পিন (Example: BJSC YES 52364847) পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে

টেলিটক: 'লেনদেনটি সম্পন্ন হয়েছে' মর্মে আপনার আবেদনপত্রে প্রদত্ত ই-মেইল, মোবাইল ও টেলিটক ফোন নম্বরে জানাবে।

১৪। প্রবেশপত্র:

আবেদনকারী User ID ব্যবহার করে ০৪/১০/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ মধ্যাহ্ন ১২.০০ ঘটিকা হতে কমিশনের ওয়েব সাইট www.bjsc.gov.bd এর E-Application থেকে প্রবেশপত্রের প্রিন্ট নিতে পারবেন।

১৫। ডিক্লারেশন ও আবেদনপত্র বাতিল প্রসঙ্গঃ

প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের (BJSC Form I) ডিক্লারেশন অংশে এ মর্মে ঘোষণা দিতে হবে যে, প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রে প্রদত্ত সকল তথ্য সঠিক এবং সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে বা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে পরীক্ষার পূর্বে বা পরে এমনকি নিয়োগের পরে যে কোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল এবং কমিশন কর্তৃক গৃহীতব্য যে কোনো নিয়োগ পরীক্ষায় আবেদন করার অযোগ্য ঘোষণাসহ তার বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত ফৌজদারী আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

১৬। পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ:

এই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কোনো বিষয়, তথ্য বা শর্ত কমিশন প্রয়োজনবোধে পরিবর্তন করার অধিকার সংরক্ষণ করে। এ ধরনের পরিবর্তন হলে বিষয়টি ক্ষেত্রমতে কমিশনের ওয়েবসাইট বা দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি মারফত প্রচার করা হবে।

১৭। বিশেষ নির্দেশনা:

১৮শ বিজেএস পরীক্ষার প্রার্থীদের আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ৩০/০৯/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ রাত ১১.৫৯ ঘটিকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা আছে। কোনো আবেদনপত্র অসম্পূর্ণ থাকলে বা সঠিক পাওয়া না গেলে তা বাতিল হতে পারে। আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখের জন্য অপেক্ষা না করে আগ্রহী প্রার্থীদেরকে যথাশীঘ্র আবেদনপত্র দাখিল করার জন্য বলা হলো।

১৮। ১৮শ বিজেএস পরীক্ষা, ২০২৫ সংক্রান্ত এই বিজ্ঞপ্তিসহ পরবর্তী সকল বিজ্ঞপ্তি বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের ওয়েব সাইট (www.bjsc.gov.bd)-এ দেখা যাবে।