বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ | পদসংখ্যা-৮৯০ জন | bangladesh army job circular 2025 | Biddabari
এই চাকরি সম্পর্কে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ | পদসংখ্যা-৮৯০
জন | bangladesh army job circular 2025 | Biddabari
সুপ্রিয় চাকরি প্রত্যাশী,
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ প্রকাশিত হয়েছে। ১১-২০তম গ্রেডের ৫৩৫টি ক্যাটাগরিতে মোট ৮৯০ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সকল পদের জন্য আবেদনকারীর বয়স ০১ জানুয়ারি
২০২৫ তারিখে ১৮ হতে ৩২ বৎসর হতে হবে। উল্লেখ্য যে, বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে কোন এফিডেভিট
গ্রহণযোগ্য নয়। প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা পদ অনুসারে অষ্টম থেকে স্নাতক পর্যন্ত।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ এর তথ্যমতে, প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট পদের জন্য নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা ও শারীরিক যোগ্যতার প্রয়োজন হবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ এর গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য:
পদসংখ্যা: ৮৯০টি
আবেদনের বয়সসীমা: ০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে ১৮ হতে ৩২ বৎসর।
আবেদনের সময়সীমা: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং।
আবেদন ফি: ২০০ টাকা
আবেদন ফি জমাদানের মাধ্যম: পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট এর মাধ্যমে।
আবেদনের প্রক্রিয়া: প্রার্থীদের সরাসরি/ডাকযোগে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
ওয়েবসাইট: https://www.army.mil.bd/
এই চাকরির বিবরণ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেসামরিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ এর বিস্তারিত:
১.
বিজ্ঞাপনে উল্লেখিত পদসমূহে সকল জেলার প্রার্থীগণ আবেদন করতে পারবেন।
২.
প্রার্থীকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত (অত্র বিজ্ঞপ্তির শেষে প্রদত্ত নমুনা
ফরম) ফরম অনুযায়ী নিজ স্বাক্ষর পূর্বক আবেদন করতে হবে। প্রার্থীদের আবেদনপত্রের সাথে
সদ্য তোলা ০৪ (চার) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সনদ
(যদি থাকে), জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্মনিবন্ধন সনদ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি
কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার/কাউন্সিলরের নিকট হতে নিজ জেলা উল্লেখসহ নাগরিকত্বের সনদের
অনুলিপি সত্যায়িত করে সংযুক্ত করতে হবে। এছাড়া যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক
সনদপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
৩.
বিভাগীয় প্রার্থী কিংবা সশস্ত্র বাহিনী হতে অবসর প্রাপ্ত সদস্যগণ নিম্নবর্ণিত শর্ত
মোতাবেক আবেদন করতে পারবেনঃ
ক)
বিভাগীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে যিনি স্হায়ী ভিত্তিতে অথবা স্থানাপন্য (Officiating) হিসেবে
অন্তত পক্ষে দুই বৎসর একই প্রকৃতির চাকুরীর (Same line of service) পদ বা পদ সমুহে
অধিষ্ঠিত বা নিয়োজিত রয়েছেন এবং যিনি বিজ্ঞাপিত পদে পদোন্নতি অথবা সরাসরি নিয়োগের জন্য
যোগ্য। তবে এ ক্ষেত্রে উক্ত পদের উচ্চতর বয়সসীমা হতে সর্বোচ্চ ০৫ (পাঁচ) বছর বয়স শিথিল
করা যাবে।
খ)
তবে তিনি উক্ত বেসামরিক পদের অবসরের জন্য নির্ধারিত বয়সে উপনীত হলে, সংশ্লিষ্ট পদে
নিয়োগের জন্য বিবেচিত হবেন না কিংবা নিয়োগ প্রাপ্ত হলেও উক্ত অবসরযোগ্য বয়সে উপনীত
হলে আর উক্ত বেসামরিক পদে বহাল থাকবেন না। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় শাখা (বিধি-১) পত্র
নং ইডি/আর-১/এস-৪৫/৮৩-৪২৫-(১০০) তারিখ ২৮ নভেম্বর ১৯৮৪ অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী হতে
অবসর বা অব্যাহতি প্রাপ্ত কোন নন-কমিশন্ড অফিসারকে বেসামরিক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি
যতদিন সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন সর্বোচ্চ ততদিনের জন্য বয়সসীমা শিথিল করা যাবে।
গ)
ফার্মাসিষ্ট, কম্পাউন্ডার, অফিস করণিক/অফিস করণিক কাম-টাইপিষ্ট, ভিউয়ার, ষ্টোরম্যান,
সিভিল মেকানিক্যাল ড্রাইভার (সিএমডি)/ এমটি ড্রাইভার/ড্রাইভার, হেড মেকানিক, নিরাপত্তা
প্রহরী, সিকিউরিটি সুপারভাইজার, সিকিউরিটি ইন্সপেক্টর, ষ্টেনোগ্রাফার, এন্টি ম্যালেরিয়া
ইন্সপেক্টর, ট্রেসার, ষ্টোর সুপারভাইজার, ইনসেক্ট কালেক্টর এবং বেঞ্চ ফিটার পদে নিয়োগের
ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী বয়সসীমা
শিথিল যোগ্য।
৪.
প্রার্থীদের জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক
প্রদত্ত জাতীয় পরিচয়পত্রের রশিদ থাকতে হবে এবং নিয়োগপত্র প্রদানের পূর্বে অবশ্যই জাতীয়
পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৫.
সরকার কর্তৃক জারীকৃত সর্বশেষ প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সকল পদের
জন্য আবেদনকারীর বয়সসীমা ১৮ হতে ৩২ বৎসর হতে হবে। বয়সের ক্ষেত্রে কোন এ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য
নয়।
৬.
সংশ্লিষ্ট পদের বিপরীতে উল্লেখিত কর্তৃপক্ষের অনুকূলে ২০০/- (দুইশত) টাকার পে-অর্ডার/ব্যাংক
ড্রাফট (অফেরৎযোগ্য) এবং প্রার্থীর বর্তমান ঠিকানা (যেই ঠিকানায় ডাকযোগে প্রবেশ পত্র
প্রেরণ করা হবে) সম্বলিত একটি ফেরত খাম (দশ টাকার ডাক টিকিটসহ) সংযুক্ত করতে হবে। ডাক
যোগাযোগের ঠিকানায় পোষ্ট কোড অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৭.
উল্লেখিত পদসমূহে নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জারীকৃত সর্বশেষ প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী
সকল ধরনের কোটা অনুসরণ করা হবে।
৮.
মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্যান্য কোটায় চাকুরি প্রার্থীকে আবেদনপত্রের সাথে কোটার স্বপক্ষে
উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বাক্ষরিত ও প্রতিস্বাক্ষরিত প্রমাণাদি প্রেরণ করতে হবে।
৯.
সরকারী, আধা-সরকারী ও স্বায়ত্ব-শাসিত ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত প্রার্থীদেরকে বর্ণিত
শর্তাবলী পূরণ সাপেক্ষে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আবেদনপত্র
প্রেরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন অগ্রিম আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
১০.
খামের উপর পদের নাম, নিজ জেলা ও কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
অসম্পূর্ণ এবং ত্রুটিপূর্ণ আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। যে কোন আবেদনপত্র বাতিল ও
সংরক্ষণসহ নিয়োগ সংক্রান্ত সকল বিষয়ে (পদের সংখ্যা হ্রাস/বৃদ্ধিসহ বিজ্ঞাপন বাতিল/সংশোধন/সংরক্ষণসহ
যে কোন বিষয়ে) কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
১১.
কারিগরী পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে "ট্রাষ্ট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (টিটিটিআই)"
হতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্তদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
১২.
মৌখিক পরীক্ষার সময় সকল শিক্ষাগত যোগত্যার মূল সার্টিফিকেট, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি
কর্পোরেশন এর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট
এবং জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে। নির্বাচনী (লিখিত, মৌখিক, ব্যবহারিক ও স্বাস্থ্য)
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদনকারী কোন প্রকার ভাতা পাবেন না।
১৩.
বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ২ এ উল্লেখিত অস্থায়ী পদ সমূহে নিয়োগ এবং পরবর্তীতে স্থায়ী করণের
ক্ষেত্রে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ স্মারক নং মপবি/কঃবিঃশাঃ/কপগ-১১/২০০১-১১১
তারিখ ০৩ মে ২০০৩ এর নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হবে।
১৪.
বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়নি এমন যে কোন বিষয়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত বিধি-বিধান প্রযোজ্য
হবে।
১৫.
সকল পদের বিপরীতে ডানপার্শ্বে কলামে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পৌঁছানোর শেষ তারিখঃ
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
সতর্কীকরণ
সেনাবাহিনীতে
নিয়োগের সকল কার্যক্রম সেনানিবাসের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয় এবং
নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়োগপত্র সেনানিবাসের সংশ্লিষ্ট দপ্তর হতে ডাকযোগে প্রদান করা
হয়। সেনাবাহিনীতে ভর্তির জন্য প্রতারক বা দালালের কবল থেকে সর্তক থাকুন। কেউ আর্থিক
লেনদেনসহ কোন প্রকার প্রতারণা করার চেষ্টা করলে তাকে নিকটস্থ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার
নিকট সোপর্দ করুন। ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া সনদপত্র কিংবা ভুল তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে
ভর্তির তথ্য উদঘাটিত হলে চাকুরীর যেকেনো পর্যায়ে আইনানুগ ব্যবস্থা (বরখাস্ত করনসহ)
গ্রহণ করা হবে।
